ফাইনালে
খেলা দলসমূহের রেকর্ড
দল |
শিরোপা |
রানার-আপ |
ব্রাজিল |
৫ |
২ |
জার্মানি |
৪ |
৪ |
ইতালি |
৪ |
২ |
আর্জেন্টিনা |
৩ |
৩ |
ফ্রান্স |
২ |
২ |
উরুগুয়ে |
২ |
- |
ইংল্যান্ড |
১ |
- |
স্পেন |
১ |
- |
নেদারল্যান্ড |
- |
৩ |
হাঙ্গেরি |
- |
২ |
চেকোস্লোভাকিয়া |
- |
২ |
সুইডেন |
- |
১ |
ক্রোয়েশিয়া |
- |
১ |
দলীয় পরিসংখ্যান
সবচেয়ে বেশি শিরোপা : ব্রাজিল – ৫ (১৯৫৮, ১৯৬২,
১৯৭০, ১৯৯৪, ২০০২)
সবচেয়ে বেশি শীর্ষ দুই অবস্থান : জার্মানি/ পশ্চিম জার্মানি – ৮ (১৯৫৪, ১৯৬৬,
১৯৭৪, ১৯৮২, ১৯৮৬ এবং ১৯৯০ as পশ্চিম জার্মানি, ২০০২ এবং ২০১৪ as জার্মানি)
সবচেয়ে বেশি রানার্স-আপ : জার্মানি/পশ্চিম জার্মানি – ৪ (১৯৬৬, ১৯৮২,
১৯৮৬ as পশ্চিম জার্মানি, ২০০২ as জার্মানি)
সবচেয়ে বেশি বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ
করেছে : ব্রাজিল – ২২ (প্রতিটি টুর্নামেন্ট)
টানা সবচেয়ে বেশি চ্যাম্পিয়ন হয়
·
ইতালি – ২ (১৯৩৪–১৯৩৮)
·
ব্রাজিল – ২ (১৯৫৮–১৯৬২)
টানা সবচেয়ে বেশি ফাইনালে খেলে
(শীর্ষ দুই অবস্থানে)
·
পশ্চিম জার্মানি – ৩ (১৯৮২–১৯৯০)
·
ব্রাজিল – ৩ (১৯৯৪–২০০২)
দুটি শিরোপা লাভের মধ্যে দীর্ঘতম
ব্যবধান : ইতালি – ৪৪ বছর (৯বিশ্বকাপ, ১৯৩৮–১৯৮২)
ফাইনালে খেলার ধারাবাহিক উপস্থিতির
মধ্যে দীর্ঘতম ব্যবধান : আর্জেন্টিনা – ৪৮ বছর (১০বিশ্বকাপ, ১৯৩০–১৯৭৮)
ফিফা বিশ্বকাপে ধারাবাহিক উপস্থিতির
মধ্যে দীর্ঘতম ব্যবধান : ওয়েলস – ৬৪ বছর (১৬ বিশ্বকাপ, ১৯৫৮–২০২২)
বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের সবচেয়ে
খারাপ ফলাফল
·
অংশগ্রহণ করেনি – উরুগুয়ে (১৯৩৪)
·
গ্রুপ পর্ব – ইতালি (১৯৫০)
·
গ্রুপ পর্ব – ব্রাজিল (১৯৬৬)
·
গ্রুপ পর্ব – ফ্রান্স (২০০২)
·
গ্রুপ পর্ব – ইতালি (২০১০)
·
গ্রুপ পর্ব – স্পেন (২০১৪)
·
গ্রুপ পর্ব – জার্মানি (২০১৮)
সবচেয়ে বড় ব্যবধানে জয়
ক্রম |
তারিখ |
ভেন্যু |
জয়ি দল |
গোল |
পরাজিত দল |
১ |
১৫ জুন ১৯৮২ |
নুয়েভো এস্তাদিও, এলচে |
হাঙ্গেরি |
১০–১ |
এল সালভাদর |
১৭ জুন ১৯৫৪ |
হার্ডটার্ম স্টেডিয়াম, জুরিখ |
হাঙ্গেরি |
৯–০ |
দক্ষিণ কোরিয়া |
|
১৮ জুন ১৯৭৪ |
পার্কস্টেডিয়ন, গেলসেনকির্চেন |
যুগোস্লাভিয়া |
৯–০ |
জায়ারে |
|
৪ |
১২ জুন ১৯৩৮ |
স্টেড ডু ফোর্ট ক্যারে, অ্যান্টিবস |
সুইডেন |
৮–০ |
কিউবা |
২ জুলাই ১৯৫০ |
এস্তাদিও ইন্ডিপেন্ডেন্সিয়া,
বেলো হরিজন্তে |
উরুগুয়ে |
৮–০ |
বলিভিয়া |
|
১ জুন ২০০২ |
সাপ্পোরো ডোম, সাপ্পোরো |
জার্মানি |
৮–০ |
সৌদি আরব |
ফাইনালে সবচেয়ে বড় ব্যবধানে জয়
ক্রম |
তারিখ |
ভেন্যু |
জয়ি দল |
গোল |
পরাজিত দল |
১ |
২৯ জুন ১৯৫৮ |
রাসুন্দা স্টেডিয়াম, সোলনা |
ব্রাজিল |
৫–২ |
সুইডেন |
২১ জুন ১৯৭০ |
এস্তাদিও অ্যাজটেকা, মেক্সিকো সিটি |
ব্রাজিল |
৪–১ |
ইতালি |
|
১২ জুলাই ১৯৯৮ |
স্তাদে দে ফ্রান্স, সেন্ট-ডেনিস |
ফ্রান্স |
৩–০ |
ব্রাজিল |
ম্যাচে সবচেয়ে বেশি গোল
ক্রম |
তারিখ |
ভেন্যু |
মোট গোল |
দল |
গোল |
দল |
১ |
২৬ জুন ১৯৫৪ |
স্টেড অলিম্পিক দে লা পন্টাইস,
লাউসেন |
১২ |
অস্ট্রিয়া |
৭–৫ |
সুইজারল্যান্ড |
২ |
৫ জুন ১৯৩৮ |
স্টেডে দে লা মেইনউ, স্ট্রাসবার্গ |
১১ |
ব্রাজিল |
৬–৫ |
পোল্যান্ড |
২০ জুন ১৯৫৪ |
সেন্ট জ্যাকব স্টেডিয়াম, বাসেল |
হাঙ্গেরি |
৮–৩ |
পশ্চিম জার্মানি |
||
১৫ জুন ১৯৮২ |
নুয়েভো এস্তাদিও, এলচে |
হাঙ্গেরি |
১০–১ |
এল সালভাদর |
||
৫ |
৮ জুন ১৯৫৮ |
ইদ্রোতস্পার্কেন, নরকোপিং |
১০ |
ফ্রান্স |
৭–৩ |
প্যারাগুয়ে |
এক টুর্নামেন্টে সবচেয়ে বেশি গোল করেছে : হাঙ্গেরি – ২৭ (১৯৫৪)
প্রতিটি টুর্নামেন্ট সবচেয়ে বেশি গোল
করা দল
বিশ্বকাপ |
সবচেয়ে বেশি গোল |
মোট গোল |
১৯৩০ |
আর্জেন্টিনা |
১৮ |
১৯৩৪ |
ইতালি |
১২ |
১৯৩৮ |
হাঙ্গেরি |
১৫ |
১৯৫০ |
ব্রাজিল |
২২ |
১৯৫৪ |
হাঙ্গেরি |
২৭ |
১৯৫৮ |
ফ্রান্স |
২৩ |
১৯৬২ |
ব্রাজিল |
১৪ |
১৯৬৬ |
পর্তুগাল |
১৭ |
১৯৭০ |
ব্রাজিল |
১৯ |
১৯৭৪ |
পোল্যান্ড |
১৬ |
১৯৭৮ |
আর্জেন্টিনা |
১৫ |
নেদারল্যান্ড |
||
১৯৮২ |
ফ্রান্স |
১৬ |
১৯৮৬ |
আর্জেন্টিনা |
১৪ |
১৯৯০ |
পশ্চিম জার্মানি |
১৫ |
১৯৯৪ |
সুইডেন |
১৫ |
১৯৯৮ |
ফ্রান্স |
১৫ |
২০০২ |
ব্রাজিল |
১৮ |
২০০৬ |
জার্মানি |
১৪ |
২০১০ |
জার্মানি |
১৬ |
২০১৪ |
জার্মানি |
১৮ |
২০১৮ |
বেলজিয়াম |
১৬ |
২০২২ |
ফ্রান্স |
১৬ |
বোল্ডকৃত দলগুলো টুর্নামেন্ট
চ্যাম্পিয়ন হয়। সর্বোচ্চ গোলকরা দল বিশ্বকাপের সব টুর্নামেন্টের অর্ধেকেরও কম টুর্নামেন্টে
চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।
সর্বকালের রেকর্ড
সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলেছে : ১১৪
টি, ব্রাজিল
সবচেয়ে বেশি জয় : ৭৬
টি, ব্রাজিল
সবচেয়ে বেশি পরাজয় : ২৮, মেক্সিকো
সবচেয়ে বেশি ড্র : ২২, ইংল্যান্ড
পয়েন্ট বিহীন সবচেয়ে বেশি ম্যাচ (জয়
বা ড্র বিহীন) - ৬, কানাডা, এল
সালভাদর
জয় বিহীন সবচেয়ে বেশি ম্যাচ : ৯, হন্ডুরাস
প্রথম জয় পেতে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলেছে
: ১৭, বুলগেরিয়া
সবচেয়ে বেশি গোল : ২৩৭, ব্রাজিল
সবচেয়ে বেশি গোলদাতা : ৮২, ব্রাজিল
সবচেয়ে বেশি গোল খেয়েছ ; ১৩০, জার্মানি
সবচেয়ে কম গোল করেছে : ০, চীন, ইন্দোনেশিয়া (ডাচ
ইস্ট ইন্ডিজ হিসাবে), ত্রিনিদাদ
ও টোবাগো এবং কঙ্গো
প্রজাতন্ত্র (জায়ার
হিসাবে)
প্রতি ম্যাচে গড়ে সবচেয়ে বেশি গোল করেছে
: ২.৭২, হাঙ্গেরি (৮৭
গোল ৩২ ম্যাচে)
প্রতি ম্যাচে গড়ে সবচেয়ে কম গোল খেয়েছে
: ০.৬৭, অ্যাঙ্গোলা (২
গোল ৩ ম্যাচে)
প্রতি ম্যাচে গড়ে সর্বোচ্চ গোল খেয়েছে
: ৬, ইন্দোনেশিয়া (ডাচ
ইস্ট ইন্ডিজ হিসাবে)
সবচেয়ে বেশি দুই দলের মধ্যে মোকাবেলা
: ৭ বার, ব্রাজিল বনাম সুইডেন (১৯৩৮,
১৯৫০, ১৯৫৮, ১৯৭৮, ১৯৯০ এবং ১৯৯৪ সালে দুইবার), জার্মানি বনাম যুগোস্লাভিয়া/সার্বিয়া (১৯৫৪, ১৯৫৮, ১৯৬২, ১৯৭৪, ১৯৯০, ১৯৯৮ এবং
২০১০) এবং আর্জেন্টিনা বনাম জার্মানি (১৯৫৮,
১৯৬৬, ১৯৮৬, ১৯৯০, ২০০৬, ২০১০ এবং ২০১৪)
ফাইনালে দুইদলের সবচেয়ে বেশি মোকাবেলা
- ৩ বার, আর্জেন্টিনা বনাম জার্মানি (১৯৮৬,
১৯৯০, ২০১৪)
দুইদলের টানা সবচেয়ে বেশি মোকাবেলা
- ৫ বার, ইতালি বনাম আর্জেন্টিনা (১৯৭৪,
১৯৭৮, ১৯৮২, ১৯৮৬, ১৯৯০)
সবচেয়ে বেশি নকআউট পর্বে সবচেয়ে বেশি
জয় - ৩৫, জার্মানি
সবচেয়ে বেশি নকআউট পর্বে সবচেয়ে বেশি
পরাজয় - ১৪, জার্মানি
একক টুর্নামেন্ট
সবচেয়ে বেশি গোল করেছে : ২৭, হাঙ্গেরি,
১৯৫৪
সবচেয়ে কম গোল করেছে : ০, সুইজারল্যান্ড, ২০০৬
সবচেয়ে বেশি গোল খেয়েছে : ১৬, দক্ষিণ কোরিয়া, ১৯৫৪
অতিরিক্ত সময়ে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলেছে
: ৩, বেলজিয়াম,
১৯৮৬; ইংল্যান্ড,
১৯৯০; আর্জেন্টিনা, ২০১৪; ক্রোয়েশিয়া, ২০১৮
সবচেয়ে বেশি মিনিট গোল খায়নি : ৫১৭
মিনিট, ইতালি, ১৯৯০
সর্বোচ্চ গোল পার্থক্য : +১৭, হাঙ্গেরি,
১৯৫৪
চ্যাম্পিয়ন দলের সর্বোচ্চ গোল পার্থক্য
: +১৪, ব্রাজিল, ২০০২; জার্মানি, ২০১৪
সবচেয়ে খারাপ/কম গোল পার্থক্য : −১৬, দক্ষিণ কোরিয়া, ১৯৫৪
চ্যাম্পিয়ন দলের সবচেয়ে কম গোল পার্থক্য
: +৬, ইতালি, ১৯৩৮ এবং ১৯৮২; স্পেন, ২০১০
ম্যাচ প্রতি সর্বোচ্চ গোলের গড় : ৫.৪০, হাঙ্গেরি,
১৯৫৪
প্রতি ম্যাচে সর্বোচ্চ গড় গোলের পার্থক্য
: +৩.২, হাঙ্গেরি,
১৯৫৪
চ্যাম্পিয়ন দলের প্রতি ম্যাচে সর্বোচ্চ
গড় গোল ব্যবধান : +৩.০, উরুগুয়ে, ১৯৩০
চ্যাম্পিয়ন দলের সবচেয়ে বেশি গোল :
২৫, পশ্চিম
জার্মানি, ১৯৫৪
চ্যাম্পিয়ন দলের সবচেয়ে কম গোল : ৮, স্পেন,
২০১০
ফাইনালে খেলা দলের সবচেয়ে কম গোল : ৫, আর্জেন্টিনা,
১৯৯০
চ্যাম্পিয়ন দলের সবচেয়ে কম গোল খাওয়া
: ২, ফ্রান্স,
১৯৯৮; ইতালি,
২০০৬; স্পেন,
২০১০
চ্যাম্পিয়ন দলের সবচেয়ে বেশি গোল খাওয়া
: ১৪, পশ্চিম
জার্মানি, ১৯৫৪
চ্যাম্পিয়ন দলের গড়ে সবচেয়ে কম গোল
: ১.১৪, স্পেন,
২০১০
বিশ্বকাপের চূড়ান্তপর্বে খেলার যোগ্যতা
অর্জনের জন্য সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলেছে : ২২, অস্ট্রেলিয়া (২০১৮)
সবচেয়ে বেশি পেনাল্টি থেকে গোল করেছে
(শ্যুট-আউট ছাড়া) : ৪, পর্তুগাল (১৯৬৬); নেদারল্যান্ড (১৯৭৮); আর্জেন্টিনা
(২০২২)
সবচেয়ে বেশি পেনাল্টি লাভ করে (টাইব্রেকার ছাড়া) : ৫, আর্জেন্টিনা (২০২২)
কোন মন্তব্য নেই